পাড়াগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৬৪সনে প্রতিষ্ঠার পরই গ্রন্থাগার স্থাপিত হয়। আমি মোঃ দেলোয়ার হোসেন ২০১১ সালে সহকারি শিক্ষক, গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হই। বর্তমানে গ্রন্থাগারে বইয়ের সংখ্যা প্রায় ৪০০০টি। উক্ত গ্রন্থাগারটি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের অন্তর্ভূক্ত। প্রতিবছরই শিক্ষার্থীরা পুরস্কার পেয়ে থাকে।
একটি সমৃদ্ধ সংস্থা যা পুস্তক, সাংবাদিকা, জার্নাল, ম্যাগাজিন, এবং অন্যান্য গবেষণা সামগ্রী সংরক্ষণ ও সরবরাহ করে। গ্রন্থাগারের গুরুত্ব বিভিন্ন দিকে প্রকাশ পেতে পারে:
- জ্ঞানের সংরক্ষণ: গ্রন্থাগার জ্ঞানের অমূল্য সম্পদ সংরক্ষণ করে। এখানে বিশাল পরিমাণের পুস্তক, জার্নাল, এবং অন্যান্য গবেষণা সামগ্রী রয়েছে, যা বিশেষজ্ঞদের এবং গবেষকদের জন্য অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ।
- শিক্ষার সাথে সাথে গুরুত্বপূর্ণ: গ্রন্থাগার শিক্ষা এবং অধ্যয়নের জন্য একটি মৌলিক সংস্থা। শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় স্তুতি বা গবেষণা সামগ্রী উপলব্ধ করতে গ্রন্থাগার সমৃদ্ধি করে।
- গবেষণা এবং উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ: গ্রন্থাগার গবেষণা এবং উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। গবেষকরা গ্রন্থাগারে প্রাপ্ত গবেষণা সামগ্রী ব্যবহার করে নতুন জ্ঞান তৈরি করতে এবং বিশ্বের বৃদ্ধি এবং উন্নতি সাধনে সাহায্য করে।
- সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মৌলিকতা: গ্রন্থাগার সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মৌলিকতার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি সমাজের লোকেরা পঠন এবং শেখা সম্পর্কে শিক্ষা দেয় এবং সাংস্কৃতিক অধিকার সংরক্ষণ করে।
- লেখক এবং লেখকতা: লেখকরা ও তাদের লেখার সম্পদের সংরক্ষণ ও বিতরণ গ্রন্থাগারের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এটি লেখকদের কর্মক্ষেত্রে প্রস্তুতি এবং ব্যক্তিগত উন্নতি সাধনে সাহায্য করে।
সমগ্রভাবে, গ্রন্থাগার জ্ঞান, শিক্ষা, গবেষণা, সামাজিক সংস্কৃতি, ও লেখকতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।